Byঃ মুক্তি বার্তা
চাখারে বিদ্রোহী প্রার্থী মিলনকে বিজয়ী করতে সাবেক এমপি মনিসহ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা একাট্টা
রাহাদ সুমন,বিশেষ প্রতিনিধি: বরিশালের বানারীপাড়ার ঐতিহ্যবাহী চাখার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মজিবুল ইসলাম টুকুর পাশে নেই আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। স্বতন্ত্র ব্যানারে দলের বিদ্রোহী চেয়ারম্যান প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহেদুজ্জামান মিলনের বিজয় নিশ্চিত করতে আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ মনিরুল ইসলাম মনিসহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা একাট্টা হয়েছেন। ফলে প্রতিক বরাদ্দের আগেই এখানে নৌকার প্রার্থী বনাম বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচনী লড়াইটা আগেভাগেই বেশ জমে উঠেছে। দিন যত যাচ্ছে রাজনৈতিক উত্তাপ তত ছড়াচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী চাখার ইউনিয়নের কৃতি সন্তান তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি,বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি খিজির সরদার,উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাওলানা আঃ হাইয়ান,সদস্য সেলিম সরদার ও সৈয়দ হুমায়ুন কবির লুলু,ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আঃ মালেক হাওলাদার ও ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুম বিল্লাহসহ ৯ টি ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ,ছাত্রলীগ,যুবলীগ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ স্বতন্ত্র প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওয়াহেদুজ্জামান মিলনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন। সোমবার সন্ধ্যায় স্বতন্ত্র প্রার্থী ওয়াহেদুজ্জামান মিলনের বাড়ির উঠানে প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি বলেন একজন হত্যা মামলার চার্জশীটভূক্ত আসামীর হাতে অবিভক্ত বাংলার মূখ্যমন্ত্রী বাঙালী জাতির মহান নেতা শেরে আবুল কাসেম ফজলুল হকের পূণ্যভূমি শান্তির জনপদ চাখারের নেতৃত্ব অর্পণ করা যায়না। তাহলে শান্তির এ জনপদ ফের রক্তাক্ত জনপদে রূপ নেবে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও দক্ষিণ বাংলার রাজনৈতিক অভিভাবক আলহাজ্ব আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ এমপি কখনও খুনির সঙ্গে আপস করেননি। একজন হত্যা মামলার আসামী কিভাবে লাল-সবুজ পতাকা,স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব,শা
মুবার্তা/এস/ই